আলব্রেশট হোফমান বিগত ১৯৯৪ সাল থেকে স্থানীয় এবং বৈশ্বিক পর্যায়ে টেকসই উন্নয়নের জন্য কাজ করে চলেছেন। এজন্য তিনি স্থানীয় সংগঠন, সংস্থাগুলোর সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সহায়তা করে থাকেন এবং তার মাধ্যমে তিনি হয়ে উঠেছেন বন এবং তার আশেপাশের সংগঠনগুলোর কাছে এক পরিচিত মুখ। বিগত ২০১৯ সাল থেকে তিনি বনের নেট্জভের্ক পলিটিক আটেলিয়ের এর পরিচালনা কমিটির সদস্য, পাশাপাশি…Continue reading“বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জগুলোকে তুলে ধরতে চলচ্চিত্র একটি দারুণ মাধ্যম”
ক্যাটাগরি সাক্ষাতকার
মেহজাবিন তানভির ভালবাসেন শাড়ী পড়তে। বাংলাদেশ থেকে এতদূরে বাস করলেও দেশের পোশাকের প্রতি তার ভালোবাসা এতটুকুও কমেনি। তাই জার্মানিতে তিনি গড়ে তুলেছেন নিজস্ব দেশী পোশাকের অনলাইন দোকান শাড়ি মার্কট। ”পশ্চিমা পোশাক পরতে আরাম লাগে সেটা সত্যি। কিন্তু আমরা বাঙ্গালী নারীরা যখন সাজতে চাই তখন শাড়িটাই পড়ি। মনে হয় শাড়িতেই আমাকে বেশি সুন্দর লাগে। শাড়ি পড়লেই…Continue reading“বাঙ্গালী নারী যখন সাজতে চায় তখন শাড়িটাই পড়ে”
মুসা আশারকি বিগত চার দশক ধরে জার্মানিতে বাস করছেন। জন্ম তার মরক্কোতে, বর্তমানে তিনি একজন সফল ব্যবসায়ী। সবসময় চেষ্টা করেন দেশের মানুষের প্রয়োজনে পাশে দাঁড়াতে। এজন্য একসময় স্থানীয় রাজনীতিতে নাম লেখান। বিগত ১৫ বছর ধরে মুসা আশারকি বন শহরের ইন্টেগ্রাতসিওনরাট এর নির্বাচিত সদস্য। তার রাজনৈতিক কাজকর্ম এবং বনের বর্তমান পরিস্থিতি তিনি তুলে ধরেছেন সীমান্ত ম্যাগাজিনের…Continue reading”অভিবাসন দপ্তরের উচিত আরও জনবল নিয়োগ করা”
মোমো সিসোকো বিগত ২০০৬ সালে পড়াশোনার উদ্দেশ্যে জার্মানিতে আসেন। তার আগে জন্মভূমি মালিতে কাটিয়েছেন জীবনের প্রথম ২৫টি বছর। কিন্তু ছোটবেলা থেকেই তার ঝোঁক ছিল ফুটবলের প্রতি। স্বপ্ন দেখতেন একদিন ফুটবল কোচ হবেন। সেজন্য জার্মানিতে পড়তে এসে বিশ্ববিদ্যালয়ে বিষয় বেছে নেন ক্রীড়া শিক্ষা। তারপর একসময় পড়াশোনা শেষ করেন এবং কোচ হিসেবে উয়েফা লাইসেন্স অর্জন করেন। জার্মানির…Continue reading”দক্ষ মানুষদের জন্য নাগরিকত্ব সহজ করা উচিত”
“তোমার দেশে কি কম্পিউটার আছে?”
“একদম শুরুতে আমি যখন কম্পিউটার বিক্রি করতে শুরু করি তখন অনেকেই আমাকে জিজ্ঞেস করেছে, তুমি কীভাবে কম্পিউটার বিক্রি করো, তোমার দেশে কি কম্পিউটার আছে?” জার্মানিতে নিজের ব্যবসার অভিজ্ঞতা এভাবেই তুলে ধরছিলেন মানহাইম শহরের প্রবাসী দেওয়ান শফিকুল ইসলাম। জার্মানিতে যে দুয়েকজন প্রবাসী বাংলাদেশী সেই নব্বই দশকে নিজস্ব উদ্যোগ গড়ে তুলছিলেন দেওয়ান শফিকুল ইসলাম তাদেরই একজন। ব্যবসা…Continue reading“তোমার দেশে কি কম্পিউটার আছে?”
শরণার্থীরা মূলত একধরণের সস্তা শ্রম সরবরাহ করে। তবে জার্মানির সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যাবে কিছু মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। যেমন স্বাস্থ্য সেবা কিংবা শিক্ষার সুযোগের বেলাতে, যেটা বাংলাদেশে শরণার্থীরা ওইভাবে পায় না।Continue reading“শরণার্থীদের মধ্যেও ভালো খারাপ আছে”
বিগত ২০১১ সালে জার্মানির বন শহরে গঠন করা হয় উন্নয়ন মূলক সংগঠন ’’বনার নেট্জভের্ক’’ বা বনের নেটওয়ার্ক। বর্তমানে এই নেটওয়ার্কের রয়েছে ৭০টিরও বেশি সদস্য যাদের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন অভিবাসী সংগঠন, এমনকি বনের নগর কর্তৃপক্ষ এবং গণশিক্ষা কেন্দ্র।Continue reading“বনের কাছে আমাদের দাবি টেকসই ক্রয় নিশ্চিত করা”
”পাট হবে পোশাক শিল্পের চেয়েও বড়”
চার দশক আগে বাংলাদেশ থেকে জার্মানিতে আসেন ফজলে আলী খন্দকার। উদ্দেশ্য ছিলো প্রকৌশলী নিয়ে পড়াশনা করবেন। অথচ বাংলাদেশে ভর্তি হয়েছিলেন মেডিকেল কলেজে। কিন্তু মনের মধ্যে ইচ্ছা ছিলো প্রকৌশলী হবেন। তাই পরিবারের চাপকে উপেক্ষা করেই প্রকৌশল নিয়ে পড়তে জার্মানিতে পাড়ি জমান তিনি ১৯৮১ সালে। তারপর বখুমের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা শেষ করে প্রকৌশলী হিসেবে কাজ শুরু করেন। একসময়…Continue reading”পাট হবে পোশাক শিল্পের চেয়েও বড়”
টিনা আডোমাকোর বেড়ে ওঠা ঘানার রাজধানী আক্রা আর লন্ডন শহরে। পড়াশোনা করেছেন প্রথমে ইংরেজি সাহিত্য, ফরাসি এবং আফ্রিকান স্টাডিজ নিয়ে। তারপর জার্মানিতে ফ্রাইবুর্গ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রোমান এবং জার্মান ইতিহাস নিয়ে পড়েছেন। পড়াশোনা শেষ করে জার্মানিতেই কয়েক বছর একাধিক প্রকাশনী এবং গণমাধ্যমে সাংবাদিক হিসেবে কাজ করেছেন। বিগত ২০১৬ সালে জার্মানির Eine Welt Netz এর বিশেষজ্ঞ পরামর্শক…Continue readingঅভিবাসীদের ভালো কাজের খবর জার্মান গণমাধ্যমের সাথে যায় না
বাংলাদেশ থেকে আসা প্রবাসীদের লক্ষ্য থাকে জার্মানিতে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা। এজন্য বেশিরভাগ প্রবাসী চাকরি কিংবা ব্যবসা, এর দুটোর একটা বেছে নেন। তবে চাকরির পাশাপাশি নিজের প্রতিষ্ঠান দাঁড় করানোর উদাহরণ খুব বেশি নয়। জিয়াদ ইকবাল তাদের একজন। পেশায় তিনি একজন তথ্য প্রযুক্তিবিদ। কিন্তু নেশা তার ব্যবসা। তাই তিনি লক্ষ্যস্থির করেছেন, জার্মানির তথ্য প্রযুক্তির বাজারে তিনি নিজের…Continue reading“যোগ্য প্রার্থী খুঁজে পাওয়া একটা বড় চ্যালেঞ্জ”