“শরণার্থীরা মূলত একধরণের সস্তা শ্রম সরবরাহ করে। তবে জার্মানির সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যাবে কিছু মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। যেমন স্বাস্থ্য সেবা কিংবা শিক্ষার সুযোগের বেলাতে, যেটা বাংলাদেশে শরণার্থীরা ওইভাবে পায় না” বলেন গবেষক আনাস আনসার।
“একদম শুরুতে আমি যখন কম্পিউটার বিক্রি করতে শুরু করি তখন অনেকেই আমাকে জিজ্ঞেস করেছে, তুমি কীভাবে কম্পিউটার বিক্রি করো, তোমার দেশে কি কম্পিউটার আছে?” জার্মানিতে নিজের ব্যবসার অভিজ্ঞতা এভাবেই তুলে ধরছিলেন মানহাইম শহরের প্রবাসী দেওয়ান শফিকুল ইসলাম।
চার দশক আগে বাংলাদেশ থেকে জার্মানিতে আসেন ফজলে আলী খন্দকার। বাংলাদেশে ভর্তি হয়েছিলেন মেডিকেল কলেজে। কিন্তু মনের মধ্যে ইচ্ছা ছিলো প্রকৌশলী হবেন। তাই পরিবারের চাপকে উপেক্ষা করে প্রকৌশল নিয়ে পড়তে জার্মানিতে পাড়ি জমান তিনি ১৯৮১ সালে।
মেহজাবিন তানভির ভালবাসেন শাড়ী পড়তে। বাংলাদেশ থেকে এতদূরে বাস করলেও দেশের পোশাকের প্রতি তার ভালোবাসা এতটুকুও কমেনি। তাই জার্মানিতে তিনি গড়ে তুলেছেন নিজস্ব দেশী পোশাকের অনলাইন দোকান শাড়ি মার্কট।